কুমারখাল উপজেলার অর্ন্তগত পান্টি ইউনিয়ন এর মানুষেরা অত্যন্ত শুদ্ধ বাংলায় কথা বলে। তাদের বাংলা উচ্চারণ অত্যন্ত স্পষ্ট জড়তাহীন, শ্রুতিমধুর এবং সকলের নিকট বোধগম্য। তবে সাধারন মানুষ বিভিন্ন স্থানে স্বতন্ত্র টানে বাংলা উচ্চারন করে থাকে।
এ উপজেলায় অসংখ্য জ্ঞানী ও গুনী মানুষের স্মৃতিধন্য এক সাংস্কৃতিক জনপদ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাউল সম্রাট লালন শাহ্, কালজয়ী মীর মোশারফ হোসেন, সাংবাদিকতার পথিকৃত কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার, ওহাবী আন্দোলনের নেতা কাজী মিয়াজান, বাঘা যতিনসহ অসংখ্য জ্ঞানী মানুষের পদচারনায় মুখরিত ছিল এ জনপদ। তাই সংস্কৃতিতে সবসময় অগ্রগামী ছিল কুমারখালী উপজেলা। বাউল লালন শাহ্ এর লালনগীতি, কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের রচিত গান, কবিগুরুর রবীন্দ্র সংগীত আজো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। তাছাড়া বিভিন্ন পার্বন ও উৎস উপলক্ষে নানা সংগীত গান, ভাবগান, যাত্রা, সার্কাস, সর্বদা সুরের মূর্ছনা সৃষ্টি করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস